১ জুলাই শুরু হওয়া কোটা আন্দোলন পরবর্তীতে রূপ নেয় গণঅভ্যুত্থানে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলন শেষ হয় সরকার পতনের মধ্যে দিয়ে। এই আন্দোলনে প্রথম থেকেই তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা ছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের।
সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে ৪ জুলাই আন্দোলন নামে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে তাদের নেতৃত্বে অবরোধ করা হয় ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ি বিশ্বরোড। প্রথম দিকের শান্তিপূর্ণ এই আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নেয় ১১ জুলাই শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশি হামলার মধ্যে দিয়ে। ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে শিক্ষার্থীরা এই হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে স্লোগান উঠে ‘কুবিতে হামলা কেনো, প্রশাসন জবাব চাই।’ রাজশাহীতে রেলপথ অবরোধ করে স্লোগান হয় ‘কুবিতে হামলা কেনো, প্রশাসন জবাব চাই’।
এছাড়া এই হামলার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করা হয় মানবাধিকার সংস্থা ‘অ্যামেন্সটি ইন্টারন্যাশনাল’থেকেও।
সেইদিনে আতিকুর রহমান তনয়ের তোলা ছবিতে দেখুন এমসিজে নিউজের ফটোস্টোরি…
১/১০

বিশ্ববিদ্যালয় অদূরে আনসার ক্যাম্পের সামনে প্রথম বাধার সম্মুখীন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
২/১০

৩০ মিনিটের বেশি মুখোমুখি অবস্থানে শিক্ষার্থী ও পুলিশ সদস্যরা
৩/১০

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি
৪/১০

পুলিশকে উদেশ্য করে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে শিক্ষার্থীরা
৫/১০

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জের শুরু
৬/১০

পুলিশের এলোপাথাড়ি লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ শিক্ষার্থীরা
৭/১০

আনসার ক্যাম্পের বাধা কাটিয়ে কোটবাড়ি বিশ্বরোডে আবার পুলিশের মুখোমুখি শিক্ষার্থীরা
৮/১০

বিশ্বরোড অবরোধ ও আগুন জ্বালিয়ে প্রতিবাদ
৯/১০

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
১০/১০

মহাসড়কে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি