MCJ NEWS

কুবির ক্যানভাসে জুলাইয়ের রঙ

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম আলোচিত দিক ছিল গ্রাফিতি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরের দেয়ালে চিত্র আঁকার প্রবণতা বাড়তে থাকে। বিশেষ করে, রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যুর পর গ্রাফিতিতে ফুটে ওঠে তাঁর সাহসী প্রতিরোধের দৃশ্য, যা আন্দোলনের চেতনায় নতুন মাত্রা যোগ করে।

মার্কিন গ্রাফিতি শিল্পী ব্যাংকসি বলেছিলেন, “যদি কারও লড়াইয়ের কোনো অস্ত্র না থাকে, তবে গ্রাফিতিই হতে পারে তার সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার।” সত্যিই, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে গ্রাফিতি এক দৃঢ় প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে উঠেছিল, যা আন্দোলনকে করেছিল আরও বেগবান। স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর দেশের দেয়ালগুলো রঙিন ছবি আর চিত্রে ভরে ওঠে। এই দেয়ালগুলো সেই সময়ের ইতিহাস এবং মানুষের সংগ্রামের গল্প তুলে ধরে।

সেই স্মরণীয় জুলাইকে আরও জীবন্ত করে রাখতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম পাটাতন নিয়েছে এক অনন্য উদ্যোগ। তাদের আঁকা গ্রাফিতিগুলো তুলে ধরেছেন এমসিজে নিউজের প্রতিবেদক কাজী ফাহমিদা কানন ও কাজী সানজিদা কাঁকন।


১/৬

আন্দোলন শুরু হয়েছিল জুলাই মাসে, এবং আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য ছিল এই মাসের মধ্যেই বিজয় অর্জন করা। যদিও জুলাই মাস শেষ হয়ে গিয়েছিল, আন্দোলনের প্রভাব আগস্টের ৫ তারিখেও বজায় ছিল, যেন ৩৬ জুলাইয়ের মতো।


২/৬

বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়


৩/৬

আবার তোরা মানুষ হ!


৪/৬

গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট আঞ্চলিকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য “জন্মভূমি অথবা মৃত্যু” একটি শক্তিশালী স্লোগান।


৫/৬

ছাত্র-জনতা মনে করে, ৫ই আগস্ট বাংলাদেশ দ্বিতীয় জন্ম নিয়েছে। দেশের এই পুনর্জন্ম যেন তারুণ্যের নতুন বাংলাদেশ।


৬/৬

জুলাই আন্দোলনে প্রায় দুই হাজার ছাত্র জনতার হত্যার মূলহোতা হাসিনাকে ‘মাদার অব জেনোসাইড’ বলে আখ্যা দেয় ছাত্র জনতা। সেই চিত্র গ্রাফিতিতে।

শেয়ার করুন -